মানবতার মন্দির
মুখ বই তে মানবিক গুণের রঙিন সুতোর নক্সায়
যে নক্সী কাঁথা খানি তে আর্ত পায় আশ্রয়
নিত্য চলে সেথায় সেবার আয়োজন
পথের মা কে স্মরণ করে সকল কাজে করে আত্মনিবেদন…..
শিক্ষার আলোয় আলোকিত হোক আগামী, এই তাদের মানবিক প্রত্যয়___
সকল দুঃস্থ শিক্ষার্থী যেন সন্তান সম প্রায়
,অসহায় পথ ভিক্ষুক পায় এই চাদরের পরম আশ্রয়
দুর্গাপুজো তাদের কাছে মৃন্ময়ী পুজো নয়
চিন্ময়ী ভিখারিনী মা সেখানে মাতৃরূপে পূজিত হয়।
অনাথ শিশুরা পায় সেই নক্সী কাঁথার ওমের পরশ
স্নেহ,মমতা,মায়ার সুতোয় দৃঢ় সেই বুনন।
তাই প্রবল শীতে যখন দেখে নগ্ন পা মলিন বসন
কাঁপতে থাকা শিশু গুলো কে দেখে তাদের চোখে ঝরে অকাল বর্ষণ…..
প্রকৃতির তাণ্ডবের শিকার হয়ে ক্ষতিগ্রস্ত যারা হারিয়ে সর্বস্বান্ত…
তাদের জন্য বাড়িয়েছে হাত দিয়েছে দু মুঠো অন্ন…
চারিদিকে অতিমারী তে বিশ্ব আক্রান্ত….
অতি সামান্য হলেও তাদের সামান্য দান করে হয় ধন্য…..
মুখ বই তে একদা পেয়েছিলাম যার সন্ধান
“সুখের চাদর” নাম তার,মানবিকতার পীঠস্থান।
সেই চাদরের একটি সুতোয় থাকুক আমার নাম
সখ্যতা,স্নেহ,ভালোবাসার পরশ যেথায় পেলাম।
ভালো থেকো ভালো রেখো যার শিরোনাম।
বিশ্বব্যাপী বিস্তার করুক সুখের চাদরের উষ্ণতার ওম।
✍️সুদেষ্ণা?
Leave a Reply